প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশ যত সুযোগ পেয়েছে, তত মালদ্বীপ পেলে নিশ্চয়ই বাংলাদেশের জালে আরো বল ঢুকত।
প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশ যত সুযোগ পেয়েছে, তত মালদ্বীপ পেলে নিশ্চয়ই বাংলাদেশের জালে আরো বল ঢুকত।
ডিফেন্স লাইনের দুর্বলতা ঢাকতে তিনি কী করবেন? ডিফেন্স থেকে মিডফিল্ড আর মিডফিল্ডের সঙ্গে ফরোয়ার্ড লাইন আগের ম্যাচে একই তালে খেলতে পেরেছে বলে কখনোই মনে হয়নি। বাংলাদেশের আক্রমণের ধরনই ছিল শুধু দুই উইংয়ে বল দেওয়া। তাতে গোলের ফাঁকফোকর তৈরি হয়েছে ঠিক। আর কাবরেরা তাতেই ভরসা করে আছেন। উইং নির্ভর খেলায় মাঝখানে থাকা শেখ মোরসালিনকে পাওয়া যায়নি পুরোপুরি। মালদ্বীপও প্রথম ম্যাচে ছিল স্লথ। ফরোয়ার্ড লাইনে যেকোনোভাবে বল ফেলাই ছিল তাঁদের মূল লক্ষ্য। প্রথম ম্যাচ জয়ের অনুপ্রেরণায় হামজারাও নিশ্চয়ই আজ আরো গতিশীল থাকবেন।
আর প্রথম ম্যাচের হতাশা ভুলে কিংস অ্যারেনায় আসা স্বাগতিক দর্শকরা দেখতে চাইবে গোলপোস্টে রাকিব, ফয়সালদের ঠিকঠাক শট। সিনিয়র খেলোয়াড় সোহেল রানা বলেছেন, ‘আমরা ঘুরে দাঁড়াব। এ ছাড়া কোনো বিকল্প নেই।’ সমর্থকদের মুখে হাসি ফোটাতে জয়েরও যেমন বিকল্প নেই। আজ সেই জয়ের খোঁজে বাংলাদেশ, আদতে আসলে গোলের খোঁজে।