ন্যাশনাল ইলেকটোরাল কাউন্সিলের (সিএনই) প্রধান এবং মাদুরোর ঘনিষ্ঠ মিত্র এলভিস আমরোসো বলেছেন, ৮০ শতাংশ ভোট গণনা করা হয়েছে। প্রেসিডেন্ট মাদুরো তার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী পেয়েছে ৪৪ দশমিক ০২ শতাংশ এবং মাদুরো পেয়েছেন ৫১ দশমিক ২০ শতাংশ ভোট।
ন্যাশনাল ইলেকটোরাল কাউন্সিলের (সিএনই) প্রধান এবং মাদুরোর ঘনিষ্ঠ মিত্র এলভিস আমরোসো বলেছেন, ৮০ শতাংশ ভোট গণনা করা হয়েছে। প্রেসিডেন্ট মাদুরো তার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী পেয়েছে ৪৪ দশমিক ০২ শতাংশ এবং মাদুরো পেয়েছেন ৫১ দশমিক ২০ শতাংশ ভোট।
মাদুরোর ২০১৮ সালের পুনর্নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হয়নি বলে ব্যাপকভাবে সেটি প্রত্যাখ্যাত হয়েছিল এবং এই নির্বাচনের দৌড়েও ব্যাপক ভয় ছিল যে ভোটে আবার অনিয়ম হবে। এই ভয় আরো বাড়িয়ে দিয়েছিল, যখন রাষ্ট্রপতি মাদুরো বলেছিলেন, ‘যেকোনো মূল্যে আমি জিতব।’ তবুও বিরোধী দল নির্বাচনে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত ছিল। তারা যুক্তি দিয়েছিল, যদি তাদের সমর্থকের সংখ্যা ব্যাপক আকারে থাকে, তাহলে সরকারের পক্ষে নির্বাচনে কারচুপি করা খুব কঠিন হয়ে পড়বে।
ভেনিজুয়েলায় ভোট ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে ভোটগ্রহণ নেওয়া হয়।
ভেনিজুয়েলার বিরোধী দল ভোট গণনায় ব্যাপক জালিয়াতির অভিযোগ করেছে এবং এ ফলাফলকে চ্যালেঞ্জ করার কথা জানিয়েছে। প্রতিপক্ষ এডমান্ডো গনজালেজ নেতৃত্বাধীন জোটের একজন মুখপাত্র বলেছেন, তাদের সাক্ষীদের অনেক ভোটকেন্দ্র ত্যাগ করতে বাধ্য করা হয়েছে। সরকার ভোট চুরি করার চেষ্টা করবে এমন আশঙ্কার মধ্যে বিরোধীরা সমর্থকদের ভোটকেন্দ্রে নজরদারি রাখার জন্যও আহ্বান জানিয়েছিল।
১১ বছর ধরে দেশটিতে ক্ষমতায় আছেন প্রেসিডেন্ট নিকোলা মাদুরো। এই নির্বাচনকে মাদুরোর রাজনৈতিক জীবনের সবচেয়ে বড় পরীক্ষা হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।