ফিটনেস মেয়াদ উত্তীর্ণ গাড়ি বিশেষত সিটি বাস ও দূর পাল্লার বাসের বিরুদ্ধে একটি সমন্বিত অভিযান পরিচালনা করেছে ট্রাফিক উত্তরা বিভাগ। এক দিনে ৭০ ফিটনেস মেয়াদ উত্তীর্ণ গণপরিবহনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে তারা।
অভিযানে সার্বিকভাবে ফিটনেস মেয়াদ উত্তীর্ণ গাড়ির বিরুদ্ধে ৪৪টি মামলা করা হয়, কোনো ধরনের কাগজপত্র প্রদর্শনে ব্যর্থ হওয়ায় ৫টি বাস ডাম্পিংয়ে পাঠানো হয়, ২০টি গাড়ির বিরুদ্ধে রেকার বিল করা হয়। মোট আদায়যোগ্য জরিমানার পরিমাণ ৫ লাখ ২০ হাজার টাকা।
হঠাৎ কেন এমন সাঁড়াশি অভিযান, এ প্রশ্নের উত্তরে ট্রাফিক উত্তরা বিভাগের এডিসি কামরুজ্জামান পিপিএম বলেন, আমরা ফিটনেসবিহীন এবং ফিটনেস মেয়াদ উত্তীর্ণ গাড়ির বিরুদ্ধে সর্বদা সোচ্চার ছিলাম। ট্রাফিক উত্তরা বিভাগের মামলার পরিসংখ্যান অনুযায়ী প্রতি মাসেই ফিটনেসসংশ্লিষ্ট বিষয়ে বেশ ভালো সংখ্যক মামলা হওয়ার রেকর্ড আমাদের রয়েছে।
তিনি আরো বলেন, সম্প্রতি দুর্ঘটনা রোধ ও সড়কে বিশৃঙ্খলা এড়াতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনারের নিদর্শনা অনুযায়ী ফিটনেস মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে যাওয়া গাড়ির বিরুদ্ধে অভিযান আরো জোরালো করা হয়েছে। আমরা চাই না ফিটনেসবিহীন কোন ও গাড়ি সড়কে চলুক, আর যাতে কোন দুর্ঘটনার সাথে সাথে এই নিউজ দেখতে না হয় যে, দুর্ঘটনায় পতিত গাড়ির ফিটনেস আপডেটেড ছিল না বা ফিটনেসবিহীন ছিল না।