যেকোনো নতুন প্রযুক্তির ব্যবহার শুরু হলেই একটা হই হই রব ওঠে। উদাহরণ হিসেবে টেলিভিশন, মুঠোফোন কিংবা ফেসবুকের কথা বলা যায়। একদল বলে, ‘গেল গেল, সব রসাতলে গেল।’ আরেক দল বলে, নতুনের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়াই তো আধুনিক মানুষের বৈশিষ্ট্য। চ্যাটজিপিটির বেলায়ও তা–ই হচ্ছে। বলা হচ্ছে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক এই চ্যাটবট আমাদের শিক্ষাক্ষেত্র থেকে শুরু করে চাকরি, বিনোদন কিংবা অভ্যাসকেও অনেকাংশে বদলে দেবে। শিক্ষাক্ষেত্রে চ্যাটজিপিটির ইতিবাচক ও নেতিবাচক ভূমিকা কী হতে পারে? চলুন জানা যাক।
ইতিবাচক
নেতিবাচক
আসলে দিন শেষে আমরা প্রযুক্তিকে কীভাবে ব্যবহার করছি, ভালো কাজে না মন্দ, সেটিই মুখ্য। তাই ভালো-মন্দ দুটো দিকই জানা থাকা দরকার।
সূত্র: রিসার্চ ডট এআইমাল্টিপল ডট