ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালি, ই-অরেঞ্জসহ ১০টি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের ব্যাপারে আর দায়িত্ব নেবে না বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এসবের বিরুদ্ধে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ব্যবস্থা নেবে। ইভ্যালির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে [পারিশ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আন্তঃমন্ত্রণালয় নেতৃত্বাধীন কমিটি।
গতকাল মঙ্গলবার বিকালে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে ই-ভ্যালিসহ ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানে প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকের পর বিশ্ববাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) সেলের প্রধান বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব হাফিজুর রহমান সাংবাদিকদের এ কথা জানান । মো. হাফিজুর রহমান বলেন, যেহেতু আইন লঙ্ঘন হয়েছে, তাই বাণিজ্য মন্ত্রণালয় দায়িত্ব না নিয়ে তা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে দেবে। তার আগে কমিটির সুপারিশ বাণিজ্যমন্ত্রী ও বাণিজ্য সচিবকে জানানো হবে।

তিনি বলেন, ১০টি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের তথ্য বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে চাওয়া হয়েছিল।
একটি পাওয়া গেছে। বাকিগুলোর তথ্যও আসবে। বৈঠকে ধামাকা, ই-অরেঞ্জ ইত্যাদির কর্মকাণ্ড নিয়েও আলোচনা হয়েছে। ইভ্যালি টাকা নিয়ে পণ্য দেয়নি গ্রাহককে।
এর সম্পদ ও দায়’-এর মধ্যে পার্থক্য রয়েছে।

ভোক্তার পাশাপাশি মার্চেন্টরাও ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবস্থা নেয়ার ভিত্তি হচ্ছে এ বিষয়গুলো। ডিজিটাল কমার্স পরিচালনা নির্দেশিকা হওয়ার পর প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে অভিযোগ কম উঠছে বলেও জানান হাফিজুর রহমান।
তিনি বলেন, নির্দেশিকাটি আরো আলে হলে মানুষের বঞ্চনা আরো কম হতো।